HSC-ICT Chapter-3(Number System)
সংখ্যা পদ্ধতি বলতে কি বুঝ?কোন সংখ্যা লেখা বা প্রকাশ করার পদ্ধতিকেই সংখ্যা পদ্ধতি বলা হয়। এসব সংখ্যা লিখে প্রকাশ করার জন্য যেসব সাংকেতিক চিহ্ন বা মৌলিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয় তাকে অঙ্ক বলে। সংখ্যা পদ্ধতি প্রধানত দুই ধরনের–পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি (Positional Number System)
- ডেসিম্যাল (Decimal) সংখ্যা পদ্ধতি বা ১০ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি।
- বাইনারি (Binary) সংখ্যা পদ্ধতি বা ২ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি।
- অক্টাল (Octal) সংখ্যা পদ্ধতি বা ৮ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি।
- হেক্সাডেসিম্যাল (Hexadecimal) সংখ্যা পদ্ধতি বা ১৬ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি।
-নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি (Non Positional Number System)
পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতিতে কোন একটি সংখ্যার মান বের করার জন্য কী কী প্রয়োজন হয় ?
ডেসিম্যাল (Decimal) সংখ্যা পদ্ধতি বলতে কি বুঝ ?
বাইনারি (Binary) সংখ্যা পদ্ধতি বলতে কি বুঝ ?
অক্টাল (Octal) সংখ্যা পদ্ধতি বলতে কি বুঝ ?
হেক্সাডেসিম্যাল (Hexadecimal) সংখ্যা পদ্ধতি বলতে কি বুঝ?
সংখ্যা পদ্ধতির ধরন,বেজ, মৌলিক চিহ্ন বা অংক ও উদাহরণ দেয়া হল:

০-২০ পর্যন্ত ডেসিম্যাল সংখ্যার সমতুল্য বাইনারি, অক্টাল ও হেক্সাডেসিম্যাল সংখ্যা দেওয়া হল:

HSC-ICT Number System
ইলেকট্রনিক সার্কিট ডিজাইনে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির ব্যাবহার সুবিধাজনক কেন ?
১. কম্পিউটার ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যালের সাহায্যে কাজ করে। ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যালের সাহায্যে দশমিক সংখ্যার দশটি ভিন্ন ভিন্ন অবস্থা (০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯) প্রকাশ করা খুব কঠিন। কিন্তু বাইনারি সংকেতকে (০,১) খুব সহজেই ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যালের সাহায্যে প্রকাশ করা যায়।২. অন্যদিকে দশমিক পদ্ধতির যাবতিয় হিসাব নিকাশ বাইনারি পদ্ধতিতেই করা যায়।৩. ডিজিটাল/ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ বাইনারি মোডে কাজ করে।৪. বাইনারি সিস্টেম মাত্র ২টি অবস্থা থাকায় ইলেকট্রনিক সার্কিট ডিজাইন খুবই সহজ হয়। এ সকল নানাবিধ কারণে কম্পিউটার ডিজাইনে বাইনারি পদ্ধতি ব্যবহার সুবিধাজনক।
কম্পিউটার মেমরি সম্পর্কে ধারণা:
১ নিবল (nibble) : ৪ বিট (bit) = ১ নিবল (nibble)।
১ বাইট (byte) : ৮ বিট (bit) = ১ বাইট (byte)।
১ কিলোবাইট (kilo Byte) : ১০২৪ বাইট = ১ কিলোবাইট(kilo Byte)।
১ মেগাবাইট (Mega Byte) : ১০২৪ কিলোবাইট(kilo Byte) = ১ মেগাবাইট(Mega Byte)।
১ গিগাবাইট (Giga Byte) : ১০২৪ মেগাবাইট(Mega Byte) = ১ গিগাবাইট(Giga Byte)।
১ টেরাবাইট (Tera Byte) : ১০২৪ গিগাবাইট(Giga Byte) = ১ টেরাবাইট(Tera Byte) ।
১ পেটাবাইট (Peta Byte) : ১০২৪ টেরাবাইট(Tera Byte) = ১ পেটাবাইট(Peta Byte) ।
সংখ্যা পদ্ধতির রুপান্তর:
গ্রæপ-২: বাইনারি থেকে দশমিক, অক্টাল, হেক্সাডেসিমাল।
গ্রæপ-৩: অক্টাল থেকে বাইনারি, দশমিক, হেক্সাডেসিমাল।
গ্রæপ-৪: হেক্সাডেসিমাল থেকে বাইনারি, দশমিক, অক্টাল।
গ্রæপ-১: দশমিক থেকে বাইনারি, অক্টাল, হেক্সাডেসিমাল সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম ও উদাহরণ:
দশমিক থেকে বাইনারি সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম :

দশমিক থেকে অক্টাল সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম:

দশমিক থেকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম:

গ্রæপ-২: বাইনারি থেকে দশমিক, অক্টাল, হেক্সাডেসিমাল সংখ্যায় রুপান্তর:
বাইনারি থেকে দশমিক সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম:

বাইনারি থেকে অক্টাল সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম:

বাইনারি থেকে হেক্সাডেসিমাল সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম:

গ্রæপ-৩: অক্টাল থেকে দশমিক, বাইনারি, হেক্সাডেসিমাল সংখ্যায় রুপান্তর:
অক্টাল থেকে ডেসিম্যাল সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম

অক্টাল থেকে বাইনারি সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম:

অক্টাল থেকে হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম:

গ্রæপ-৪: হেক্সাডেসিমাল থেকে বাইনারি, দশমিক, অক্টাল সংখ্যায় রুপান্তর:
হেক্সাডেসিমাল থেকে বাইনারি সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম:

হেক্সাডেসিমাল থেকে দশমিক সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম:

হেক্সাডেসিমাল থেকে অক্টাল সংখ্যায় রুপান্তরের নিয়ম:
